এখন থেকে দুশো বছর আগে ১৮২২ সালে কলকাতায় এসেছিলেন ফ্রান্সেস স্যুজেনা আরচার। অবশ্য কলকাতায় তিনি বেশি পরিচিতি লাভ করেন ফ্যানি পার্কস এই নামে। স্বামী চার্লস পার্কস ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কেরানি। স্বামীর সঙ্গে চাকরি সূত্রে ভারতের বিভিন্ন জায়গায় ঘোরার অভিজ্ঞতা লিপিবদ্ধ করে রাখতেন ডায়রির পাতায়। প্রায় চব্বিশ বছর ভারতে কাটিয়ে ১৮৪৬ সালে ইংল্যান্ডে ফিরে যায়। তাঁর জীবনের এই সব অভিজ্ঞতা নিয়েই ১৮৫০ সালে বের হয়। সে বইয়ের পাতায় পাতায় পুরানো কলকাতার অসাধারণ চিত্র, সংস্কৃতি, সমাজ সব কিছু লিপিবদ্ধ আছে। আজকালকার কলকাতা গবেষকরা পুরানো কলকাতার যে চিত্র খুঁজে নিয়ে আসেন তার বেশির ভাগটাই ফ্যানি পার্কসের লেখা থেকে। কী নেই সেখানে? চড়ক, বাংলা নতুন বছর, দুর্গাপুজো। আজ আমরা নিয়ে এলাম সেরকমই একটি লেখা। পর্বপাঠে -শঙ্খ, মূল রচনা - ফ্যানি পার্কস, অনুবাদ – স্মিতা ভট্টাচার্য, সম্পাদনা – কৌশিক রায়, সাউন্ড ডিজাইন – শঙ্খ, ভিএফএক্স -ইনভিজিবলম্যান। 📚তথ্যসূত্র 📖📖 ফ্যানি পার্কসের লেখা মূল বই Wanderings of a pilgrim, in search of the picturesque, during four-and-twenty years in the East; with revelations of life in the Zenana 🤝সোশ্যাল মিডিয়ায় আমাদের সঙ্গে যুক্ত হতে 🤝🤝 🎙 ClockTower Podcast (Spotify): https://open.spotify.com/show/7ML8ibnreGUgSVA48AUxFV 📱 Instagram: https://www.instagram.com/clocktower.podcast/ 😄 Facebook: https://www.facebook.com/clocktower.podcast #OldCalcutta #HistoricCity #ExploreHistory #LostTales #cityheritage #bangla #bengalivlog
🛎 কিছুদিন আগেই ছিল আন্তর্জাতিক বন্ধুত্ব দিবস। বন্ধুত্ব দিবসে আমরা একে অন্যকে বন্ধুত্বের শুভেচ্ছা বার্তা জানালাম বটে তবে যে কারণটিকে কেন্দ্র করে এই দিনটি সেটা আমরা অনেকেই ভুলতে বসেছি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষের দিকে আমেরিকা পরমাণু বোমা ফেলেছিল জাপানের দুটি শহরের উপরে। শহর দুটি নিশ্চিহ্ন হল। তার সঙ্গে আগামী কয়েক প্রজন্ম শারীরিক বিকলাঙ্গতা নিয়ে জন্মাতে শুরু করেছিল। বিশ্বময় যুদ্ধের এই পরিস্থিতিতে বিশ্ব ভ্রাতৃত্বের বার্তা নিয়ে শুরু হয়েছিল বন্ধুত্ব দিবস। আজ বিশ্বময় যুদ্ধ চলছেই। অথচ জাপান সেই ঘটনার পর থেকে যুদ্ধের ভয়াবহতাকে স্মরণ করে চলেছে প্রতিটা দিন, মাস ও বছর। আজ আমরা শোনাব আপনাদের এমনই এক অভিজ্ঞতার কথা। আজ দ্বিতীয় তথা অন্তিম পর্ব পর্বপাঠে -শঙ্খ ও বর্ণিশা, স্ক্রিপ্ট – কৌশিক রায়, সাউন্ড ডিজাইন – শঙ্খ, কভার ও ভিডিও এডিট - ইনভিজিবলম্যান 👆🏼আমাদের আরও কিছু জনপ্রিয় পর্ব শুনতে ক্লিক করুন 👆🏼👆🏼 ১। https://youtu.be/eqSKI8xHxdU ২।https://youtu.be/1NpLySOboDM ৩। https://youtu.be/aWaZgRATcdQ 📚তথ্যসূত্র 📖📖 ১। চেরি বসন্ত, রাকা দাশগুপ্ত , ধানসিঁড়ি প্রকাশনা ২। https://archive.org/details/UnforgettableFireDrawingsByAtomicBombSurvivors1967/page/n11/mode/2up?view=theater 🤝সোশ্যাল মিডিয়ায় আমাদের সঙ্গে যুক্ত হতে 🤝🤝 🎙 ClockTower Podcast (Spotify): https://open.spotify.com/show/7ML8ibnreGUgSVA48AUxFV 📱 Instagram: https://www.instagram.com/clocktower.podcast/ 😄 Facebook: https://www.facebook.com/clocktower.podcast #japan #atombom #ww2
🛎 কিছুদিন আগেই ছিল আন্তর্জাতিক বন্ধুত্ব দিবস। বন্ধুত্ব দিবসে আমরা একে অন্যকে বন্ধুত্বের শুভেচ্ছা বার্তা জানালাম বটে তবে যে কারণটিকে কেন্দ্র করে এই দিনটি সেটা আমরা অনেকেই ভুলতে বসেছি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষের দিকে আমেরিকা পরমাণু বোমা ফেলেছিল জাপানের দুটি শহরের উপরে। শহর দুটি নিশ্চিহ্ন হল। তার সঙ্গে আগামী কয়েক প্রজন্ম শারীরিক বিকলাঙ্গতা নিয়ে জন্মাতে শুরু করেছিল। বিশ্বময় যুদ্ধের এই পরিস্থিতিতে বিশ্ব ভ্রাতৃত্বের বার্তা নিয়ে শুরু হয়েছিল বন্ধুত্ব দিবস। আজ বিশ্বময় যুদ্ধ চলছেই। অথচ জাপান সেই ঘটনার পর থেকে যুদ্ধের ভয়াবহতাকে স্মরণ করে চলেছে প্রতিটা দিন, মাস ও বছর। আজ আমরা শোনাব আপনাদের এমনই এক অভিজ্ঞতার কথা। ততক্ষণে ঝটপট সাবস্ক্রাইব করে ফেলুন আমাদের চ্যানেলটি। আর সঙ্গে থাকুন। 👆🏼আমাদের আরও কিছু জনপ্রিয় পর্ব শুনতে ক্লিক করুন 👆🏼👆🏼 ১। https://youtu.be/eqSKI8xHxdU ২।https://youtu.be/1NpLySOboDM ৩। https://youtu.be/aWaZgRATcdQ 📚তথ্যসূত্র 📖📖 ১। চেরি বসন্ত, রাকা দাশগুপ্ত , ধানসিঁড়ি প্রকাশনা 🤝সোশ্যাল মিডিয়ায় আমাদের সঙ্গে যুক্ত হতে 🤝🤝 🎙 ClockTower Podcast (Spotify): https://open.spotify.com/show/7ML8ibnreGUgSVA48AUxFV 📱 Instagram: https://www.instagram.com/clocktower.podcast/ 😄 Facebook: https://www.facebook.com/clocktower.podcast #japan #atombom #ww2 #friendship
🛎ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি এ দেশে এসেছিল ব্যবসা করতে। কী ব্যবসা করত তারা? নীল, সুতো, কাপড়, লবণ, কুঁচ ফল যা কিছুতে তারা লাভ দেখেছে তাই নিয়েই তারা ব্যবসা ফেঁদেছিল। এমন কি মদের ব্যবসাও তারা বাদ দেয়নি। সম্ভবত ভারতে প্রতিষ্ঠিত ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির প্রথম মদের কারখানাটি গড়ে উঠেছিল এই বাংলায়। আজ থাকছে সেই গল্প।
পর্বপাঠে -শঙ্খ,
স্ক্রিপ্ট – কৌশিক রায়,
সাউন্ড ডিজাইন – শঙ্খ,
কভার ও ভিডিও এডিট - ইনভিজিবলম্যান
১৭৫৭ সালে পলাশীর যুদ্ধের পরে এদেশে রাজা, বাদশা আর নবাবদের অন্তিম প্রহর ধুরু হয়ে গিয়েছিল। রবার্ট ক্লাইভ এসে জাঁকিয়ে বসলেন কলকাতায়। বাংলার নতুন রাজধানী কলকাতা । সিরাজ আগেই কলকাতার বেশিরভাগটাই ভেঙে-চুরে তছনছ করে গিয়েছিলেন। ক্লাইভ তাই কলকাতাকে নতুন করে সাজানোর ব্যবস্থা করলেন। গড়ে উঠল ইউরোপীয়দের জন্য হোয়াইট টাউন আর দেশীয় প্রজাদের জন্য ব্ল্যাক টাউন। নেটিভদের মধ্যে শেঠ বসাকদের রমরমা তখন কলকাতায়। এছাড়া উমিচাঁদ, জগৎশেঠ, ব্ল্যাক জমিদার গোবিন্দরাম মিত্র'র মতো বিত্তবানেরা ইংরেজদের পরম বন্ধু। ঠিক সেই সময়ে কলকাতায় জন্ম নিল একদল নতুন গোষ্ঠী। 'কলিকাতার বাবু’। যাঁদের হাতে ছিল প্রচুর টাকা। সেই অর্থে ছিল না কোনও দায়ভার। তাই দুইহাতে বিড়ালের বিয়ে হোক, বাইজির নাচ বা পায়রা ওড়ানো - সবেতে তাঁরা টাকা ওড়াতেন। আজ এই পর্বে থাকছে পুরানো কলিকাতার সেই বাবু-কালচারের গল্প।
চারশো বছর আগে যখন ইংরেজরা পা দেয়নি এই বাংলায় কেমন ছিল এই বাংলা? কেমন ছিল এই দেশ? কী জানতে ইচ্ছে করে? সেসব কিন্তু লিখে গিয়েছেন বেশ কিছু বিদেশি পর্যটক যাঁরা সেই সময়ে ভারতে এসেছিলেন। সে সব লেখা যখন পাওয়া যায়, তা কোনও মণিমুক্তের থেকে কম দামী কিছু নয়। গত কয় মাস যাবৎ আমরা খুজছিলাম এরকম কিছু লেখা। র্যালফ ফিচ ছিলেন বাংলায় পা রাখা প্রথম ইংরেজ। ১৫৮৬ সালে তিনি এসেছিলেন বাংলায়। কেমন ছিল তাঁর ভ্রমণের অভিজ্ঞতা? জানব আজকের পর্বে। #kolkata #bengalhistory #BritishInIndia#India400YearsAgo#bengalculture
চারশো বছর আগে যখন ইংরেজরা পা দেয়নি এই বাংলায় কেমন ছিল এই বাংলা? কেমন ছিল এই দেশ? কী জানতে ইচ্ছে করে? সেসব কিন্তু লিখে গিয়েছেন বেশ কিছু বিদেশি পর্যটক যাঁরা সেই সময়ে ভারতে এসেছিলেন। সে সব লেখা যখন পাওয়া যায়, তা কোনও মণিমুক্তের থেকে কম দামী কিছু নয়। গত কয় মাস যাবৎ আমরা খুজছিলাম এরকম কিছু লেখা। র্যালফ ফিচ ছিলেন বাংলায় পা রাখা প্রথম ইংরেজ। ১৫৮৬ সালে তিনি এসেছিলেন বাংলায়। কেমন ছিল তাঁর ভ্রমণের অভিজ্ঞতা? জানব আজকের পর্বে।
*** সংশোধন - র্যালফ ১৫৯১ সালে দেশে ফিরে যান। অডিও-তে ১৯৯১ বলা হয়েছে ভুল বশত। এই অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য আমরা ক্ষমাপ্রার্থী
হিলিয়ামই হল আধুনিক যুগে ভারত থেকে আবিষ্কৃত একমাত্র মৌল। কিভাবে আবিষ্কৃত হয়েছিল হিলিয়াম?
ভারত তখন পরাধীন, স্বাভাবিকভাবেই বিজ্ঞান গবেষণা ছিল মূলত শাসনের সুবিধা ও বিদেশি শাসকদের লাভের পরিমাণ বাড়ানোর লক্ষ্যে। সেই কারণেই জিওলজিকাল সার্ভে, বোটানিকাল গার্ডেন, গ্রেট ট্রিগোনোমেট্রিক সার্ভে ইত্যাদির প্রয়োজন হয়েছিল। আমাদের কাহিনিতে মাদ্রাজ অবজার্ভেটরি বা পর্যবেক্ষণাগারের কথা আসবে, তার মূল দায়িত্ব ছিল ভারতবর্ষের পূর্ব উপকূলে জাহাজ চলাচলের সুবিধার জন্য জ্যোতির্বিদ্যা ও ভূগোলের চর্চা। এই রকম কেজো বিষয়ের সঙ্গে সঙ্গে অনেক সময় মৌলিক জ্ঞানের চর্চাও হয়েছিল, কখনো কখনো ব্যক্তিগতভাবে কেউ কেউ উদ্যোগ নিয়েছিলেন। আবার কখনো কখনো পরিস্থিতি এমন হয়েছিল যে ভারতে এসে গবেষণা করার প্রয়োজন হয়ে পড়েছিল।
সে সব গল্প থাকছে আজকের পর্বে
প্রথম পর্বের লিঙ্ক
বইতে পড়েছি সূর্যের মতো বিভিন্ন নক্ষত্র জ্বলন্ত গ্যাসীয় পিণ্ড। কিন্তু মানুষ তো সেখানে যাইনি। তাহলে আমরা জানলাম কী করে? একসময় সত্যিই মানুষ জানত না। ফরাসি দার্শনিক অগুস্ত কোঁত বিশ্বাস করতেন বিজ্ঞানের একটা সীমারেখা আছে, সেটা বোঝাতে গিয়ে তিনি বলেছিলেন সূর্য বা অন্য নক্ষত্রেরা কী দিয়ে তৈরি তা জানা অসম্ভব। ‘নক্ষত্রদের রাসায়নিক গঠন কেমন করে আবিষ্কার করা যাবে তা আমরা কোনোদিনই জানতে পারব না,’ তিনি লিখেছিলেন। কোঁতের মৃত্যু হয় 1857 সালে, আর 1859 সালে জার্মানির হাইডেলবার্গে গুস্তাভ কিরশফ ও রবার্ট বুনসেন নক্ষত্রদের সম্পর্কে তাঁর এই কথাকে ভুল প্রমাণ করে দেন কিভাবে ভুল প্রমাণ করলেন বিজ্ঞানীরা? জানব আজকের পর্বে।
প্রায় দেড়শো বছর আগের কলকাতা বললেই আমাদের চোখের সামনে নব জাগরণের বাংলা ভেসে ওঠে বা হয়তো আলোচনায় আসে সিপাহী বিদ্রোহের খণ্ড চিত্র। অথচ তখনও শহর কোলকাতায় ছিল চুরি, ঠকবাজি খুনের মতো একাধিক সামাজিক অপরাধ। R. Reid কাজ করেছিলেন কলকাতার ডিটেকটিভ ডিপার্টমেন্টে।যুবরাজ সপ্তম এডওয়ার্ড যখন কলকাতা এসেছিলেন তখন এই রিড সাহেব ছিলেন তাঁর দেহরক্ষী। আরও পরে শহর কলকাতার অপরাধ জীবনের অভিজ্ঞতা নিয়ে লিখেছিলেন Every man his own detective বইটি। সেই বইতে আছে এই কলকাতাতেই ঘটে যাওয়া অদ্ভুত সব অপরাধের কাহিনি। হিরে চুরি থেকে লবণ নিয়ে আর্থিক তছরুপ বা জাল ডাক টিকিট তৈরি। আজ থাকছে সেই বইয়ের 'A GENTEL SHARPER’ শীর্ষক লেখাটি। এই কলকাতায় ঘটে যাওয়া হিরে চুরির ঘটনা যাতে অভিযুক্ত ছিলেন এক বাঙালি।
পর্বপাঠে -শঙ্খ, মূল রচনা - আর রিড, ভাবানুবাদ ও স্ক্রিপ্ট – কৌশিক রায়, সাউন্ড ডিজাইন – শঙ্খ, কভার- শুচিস্মিতা, ভিডিও এডিট- ইনভিজিবলম্যান
দুই বিশ্বযুদ্ধে পৃথিবী ব্যাপী মারা গিয়েছিল বহু মানুষ। শুধু যুদ্ধক্ষেত্রে নয়, যুদ্ধের কারণে হওয়া দুর্ভিক্ষের কারণেও। অথচ দেখা যায়, গত শতাব্দীতে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার সর্বোচ্চ। কারণ? কারণ পৃথিবীর খাদ্য সমস্যার স্থায়ী সমাধান করেছিলেন এক বিজ্ঞানী। অথচ এই বিজ্ঞানীর নোবেল প্রাপ্তির ঘোষণা হতেই বিশ্বময় বিজ্ঞানীরা বিরোধিতা করেছিলেন। অনেকেই নোবেল দানের অনুষ্ঠানটিও বয়কট করেছিলেন। কে এই বিজ্ঞানী? কী এমন করেছিলেন যার কারণে তিনি এই প্রবল বিরোধিতার মুখে পড়েছিলেন? জানব আজকে পর্বপাঠে -শঙ্খ, স্ক্রিপ্ট – কৌশিক রায়, সাউন্ড ডিজাইন – শঙ্খ, কভার- শুচিস্মিতা ভিডিও এডিট - ইনভিজিবলম্যান।
আর কিছুদিন পরেই তো জামাই ষষ্ঠী। নিমন্ত্রণ পেলেন নাকি? কী বলছেন? এখনও জামাই হয়ে উঠতে পারেননি? তাতে কী! আমরা তো আছি। জামাই ষষ্ঠীতে খাওয়াতে না পারি, জামাই ষষ্ঠীর ইতিহাস নিয়ে দুটো গল্প তো করতে পারি। কে জানে ভবিষ্যতে শ্বশুরবাড়ি গেলে হয়তো বা আপনার কাজে লেগে গেল। তাহলে চলুন শুরু করা যাক আজকের পর্ব। পর্বপাঠ - শঙ্খ, স্ক্রিপ্ট – কৌশিক রায়, সাউন্ড ডিজাইন – শঙ্খ, কভার- শুচিস্মিতা #jamaisosti
শিয়ালদার কাছে ছকু খানসামা লেনের কথা শুনেছেন তো নিশ্চয়ই? বা ধরুন পার্ক সার্কাসের কাছে চমরু খানসামা লেন। আচ্ছা, কখনও ভেবে দেখেছেন, এত লোকজন থাকতে হঠাৎ খানসামাদের নামে কলকাতার রাস্তার নাম হল কেন? আসলে কলকাতা শিল্প ও শিল্পীর কদর করেছে সব সময়- তা সে রন্ধন শিল্পই হোক না কেন? এই খোদ শহর কলকাতায় এখনও কোনও মতে দুটো রাস্তার নাম খানসামাদের নামে টিকে থাকলেও এক সময় কিন্তু ছিল অনেকগুলো রাস্তা। আসলে নবাবী আমল হয়ে খোদ ইংরেজ আমল অবধি নবাব থেকে বড় লাটেদের হেঁসেল সামলেছে কিন্তু এই খানসামারাই। আজ বাংলার খানসামাদের নিয়ে হবে গল্প। শুনতে থাকুন এই পর্ব। পর্বপাঠে - শঙ্খ, স্ক্রিপ্ট – কৌশিক রায়, সাউন্ড ডিজাইন – শঙ্খ, কভার- শুচিস্মিতা
ভীমনাগ তৈরি করেছিলেন লেডিকেনি। আজ প্রত্যেক হাটে-বাজারে এরকম কোনও মিষ্টির দোকান নেই যেখানে লেডিকেনি পাওয়া যায় না। কিভাবে তৈরি করেছিলেন তিনি সেই মিষ্টি? আজ থাকবে সে গল্প। আপনাদের জানিয়ে রাখি আজকের এই গল্পটি আমাদের বলেছেন ভীমনাগের পরিবারের এক সদস্য। তাই হাটে-বাজারে যেসব গুজব প্রচলিত আছে, সেসব বাদ দিয়ে আসুন শুনে নিই সত্যি ঘটনা খানা। পর্বপাঠ - শঙ্খ, মৌটুসী ও সুশ্রীক মূল রচনা - সুব্রত রুজ পরিকল্পনা - কৌশিক রায় সাউন্ড ডিজাইন - শঙ্খ কভার - শুচিস্মিতা ভিডিও এডিট- ইনভিজিবলম্যান #bengali #kolkata #sweet #ladykeni
বাংলায় লৌকিক দেব-দেবী বা অপদেবতার সংখ্যা নেহাত কম নয়। যাঁরা বিভূতিভূষণের লেখা পড়েছেন তাঁরা রঙ্কিণী দেবী, জ্বরাসুরের মতো এরকম অপদেবতারদের নাম শুনে থাকবেন। এছাড়াও কালু রায়, বনবিবি, ষষ্ঠীঠাকুর, পেঁচা-পেঁচি আরও কত যে লৌকিক দেবতারা আছেন তা গুণে শেষ হবে না। এই সমস্ত দেবতা কিন্তু বাংলার নিজস্ব দেবতা। তাঁদের নেই কোনও পৌরাণিক ভিত্তি, অথচ বছরের পর বছর তাঁরা বাংলার মানুষের বিশ্বাস আর মননে বেঁচে রয়েছেন। আজ আমরা এমনি এক লৌকিক দেবতা নিশাচরকে নিয়ে কথা বলব এই পর্বে। পর্বপাঠ- শঙ্খ, মূল রচনা - মৃগাঙ্ক চক্রবর্তী, স্ক্রিপ্ট ও পরিকল্পনা – কৌশিক রায়, সাউন্ড ডিজাইন – শঙ্খ, কভার- শুচিস্মিতা ভিএফএক্স - ইনভিজিবলম্যান। #bengali #bengal #religionofbengal #বাংলা #বাঙালি #ধর্ম
দুদিন আগে ছিল ২৫ শে বৈশাখ। আমাদের সবার প্রিয় রবীন্দ্রনাথের জন্মদিন পালন হল মহা ধুমধামে। এই উপলক্ষ্যে আপনিও নিশ্চয়ই কিছু না কিছু অনুষ্ঠানে নিশ্চয়ই যোগ দিয়েছিলেন? দেননি? এবাবা! আপনি ভাবছেন এখন আমরা বুঝি রবীন্দ্রনাথের কোনও গান বা নাটক কিছু পরিবেশন করব? একেবারেই না। আমরা বরং আজ কবিগুরুকে নিয়ে একটা মজার গল্প করব আজ। তাঁকে একবার ধরানো হয়েছিল আদালতের সমন। তাঁকে কোর্টে গিয়ে সাক্ষী দিতে হবে। এদিকে রবীন্দ্রনাথ তাতে মোটেই খুশি নন। কী হল শেষ অবধি?
সৃষ্টিও পূর্বে ছিল না কোনও কিছুই। ছিল শুরু পরমব্রহ্ম। পরমব্রহ্মর কোনও আদি নেই, অন্তও নেই- তা চরম সত্য যা ভাষায় বর্ণনা করা যায় না। তা অসীম, সময়হীন। কারণ ও ফলাফল দুইই যার মধ্যে সমাহিত। যা আকার বা নিরাকার কোনও কিছুই নয়। চিন্তা ও অনুভবের বাইরে থাকা এক বিশুদ্ধ চেতনা। এমন এক অনুঘটক যা অপরিবর্তিত থেকেও চারদিকের সমস্ত কিছুকে পরিবর্তিত করতে পারে। সেই পরম ব্রহ্ম পার্থিব জগতের সূচনা করেন। কিভাবে শুরু হয়েছিল এই মহাবিশ্ব? শূন্য থেকে জীবনের শুরুটা কেমনভাবে হল? কী বলছে হিন্দু পুরাণ? আমরা আজ গল্প করব এই পর্বে। পর্বপাঠে- শঙ্খ, স্ক্রিপ্ট – কৌশিক রায়, সাউন্ড ডিজাইন – শঙ্খ, কভার- শুচিস্মিতা, ভিএফএক্স- ইনভিজিবলম্যান।
জন্মের সময় তাঁরও নাম ছিল 'রাম'। সম্ভবত ভারতীয় পুরাণের একমাত্র মানব চরিত্র যাঁকে রামায়ণ ও মহাভারত দুই মহাকাব্যে দেখা যায়। দুই মহাকাব্য ছাড়াও পরশুরামের দেখা পাওয়া যায় অগ্নিপুরাণ, স্কন্দপুরাণ, ব্রহ্মবৈবর্ত্তপুরাণ, ভাগবতপুরাণে। হিন্দু পুরাণের সাতজন চিরঞ্জীবী বা অমরদের একজন তিনি। যাঁর কুঠারের সামনে নতজানু হয়েছিলেন স্বয়ং দশরথের মতো রাজাও, সেই পরশুরামকে নিয়ে আজ হবে গল্প। কীভাবে রাম হয়ে উঠেছিলেন পরশুরাম? কেন তিনি সমস্ত ক্ষত্রিয় রাজাদের হত্যা করার পরিকল্পনা করেন?
পর্বপাঠ- শঙ্খ,
মূল রচনা - কালিদাস রায়
পরিমার্জনা - মৃত্তিকা
পরিকল্পনা – কৌশিক রায়,
সাউন্ড ডিজাইন – শঙ্খ।
কভার - শুচিস্মিতা
ভিডিও - ইনভিজিবলম্যান
এখন থেকে দুশো বছর আগে ১৮২২ সালে কলকাতায় এসেছিলেন ফ্রান্সেস স্যুজেনা আরচার। অবশ্য কলকাতায় তিনি বেশি পরিচিতি লাভ করেন ফ্যানি পার্কস এই নামে। স্বামী চার্লস পার্কস ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কেরানি। স্বামীর সঙ্গে চাকরি সূত্রে ভারতের বিভিন্ন জায়গায় ঘোরার অভিজ্ঞতা লিপিবদ্ধ করে রাখতেন ডায়রির পাতায়। প্রায় চব্বিশ বছর ভারতে কাটিয়ে ১৮৪৬ সালে ইংল্যান্ডে ফিরে যায়। তাঁর জীবনের এই সব অভিজ্ঞতা নিয়েই ১৮৫০ সালে বের হয়। সে বইয়ের পাতায় পাতায় পুরানো কলকাতার অসাধারণ চিত্র, সংস্কৃতি, সমাজ সব কিছু লিপিবদ্ধ আছে। আজকালকার কলকাতা গবেষকরা পুরানো কলকাতার যে চিত্র খুঁজে নিয়ে আসেন তার বেশির ভাগটাই ফ্যানি পার্কসের লেখা থেকে। কী নেই সেখানে? চড়ক, বাংলা নতুন বছর, দুর্গাপুজো। আজ আমরা নিয়ে এলাম সেরকমই একটি লেখা। #OldCalcutta #StreetAndPlaceNames #HistoricCity #TimeTravel #HiddenGems #ExploreHistory #CalcuttaLandmarks #EnigmaticStories #LostTales #cityheritage #charak #charak_puja পর্বপাঠে -শঙ্খ, মূল রচনা - ফ্যানি পার্কস, অনুবাদ – স্মিতা ভট্টাচার্য, সম্পাদনা – কৌশিক রায়, সাউন্ড ডিজাইন – শঙ্খ, কভার- শুচিস্মিতা, ভিএফএক্স -ইনভিজিবলম্যান।
সে অনেককাল আগের কথা। তখন দেশে ইংরেজ শাসন চলছে। আমাদেরই দেশের এক যুবরাজ বিদেশে পড়তে গিয়েছিলেন। এক ছুটিতে বাড়ি ফেরার সময় যুবরাজ পথেই অপহৃত হলেন। একজন ভারতীয় রাজার পুত্র বিলেতের মাটি থেকে নিরুদ্দেশ এ কোনও ছোটখাটো অপরাধ নয়। ব্রিটিশ সরকার নড়ে চড়ে বসলেন। কেস দেওয়া হল স্কটল্যান্ড ইয়ার্ডকে। স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড মাত্র একটি সূত্রের উপরে নির্ভর করে উদ্ধার করেছিল যুবরাজকে। কি অবিশ্বাস্য লাগছে? তাহলে শুনতে থাকুন এই পর্ব। হেমেন্দ্র কুমার রায় নামটি বাংলার রহস্য রোমাঞ্চ পাঠকের মধ্যে বহুল পরিচিত। তাঁর অনবদ্য লেখনী পাঠককে নিয়ে যায় এক অন্য রোমাঞ্চের জগতে। লেখকের কুমার-বিমল সিরিজ বাংলার ক্লাসিক রোমাঞ্চ সিরিজ গুলির মধ্যে একটি। এহেন লেখক শুধু কল্পিত রহস্য-রোমাঞ্চের গল্পেই সীমাবদ্ধ ছিলেন না। তিনি লিখেছিলেন একাধিক সত্যি ঘটনা নির্ভর ননফিকশন সিরিজ। দুর্ভাগ্যবশত আমাদের অজ্ঞতার কারণেই সেসব লেখার বেশির ভাগটাই সিংহভাগ বাঙালি পাঠকের কাছে অধরা রয়ে গিয়েছে। আজ আমরা পাঠ করি লেখকের এরকমই একটি স্বল্পালোচিত সত্যি রহস্য ঘটনা। এই গল্পটি আমরা নিয়েছি হেমেন্দ্রকুমার রায় রচনাবলী পঞ্চম খণ্ড থেকে। আমাদের চ্যানেলটি এখনই সাবস্ক্রাইব ক্রু আর সঙ্গে থাকুন। শুরু হচ্ছে আজকের গল্প 'যুবরাজ চুরি'। পর্বপাঠ - শঙ্খ নারী চরিত্রে- বর্ণিশা। মূল রচনা- হেমেন্দ্রকুমার রায়। স্ক্রিপ্ট ও সূত্রধার -কৌশিক রায়। সাউন্ড ডিজাইন -শঙ্খ। কভার - শুচিস্মিতা ভিএফএক্স- ইনভিজিবলম্যান।